খনিজ পদার্থ সোনা :সোনা কি? সোনা কোথায় পাওয়া যায়? সোনা কি দিয়ে তৈরি সহ সোনা নিয়ে যত কিছু

 

সিভিল এভিয়েশন স্কুল এন্ড কলেজ

তেজগাঁও, ঢাকা-১২১৫।

E-Assignment



প্রতিবেদন :খনিজ পদার্থ সোনা 

প্রতিবেদক :তাজবিউল ইসলাম তাজবি 



খনিজ পদার্থ :সোনা 



সোনা একটি ধাতব হলুদ বর্ণের ধাতু। বহু প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ এই ধাতুর সাথে পরিচিত ছিল। অপরিবর্তনীয় বৈশিষ্ট্য, চকচকে বর্ণ, বিনিময়ের সহজ মাধ্যম, কাঠামোর স্থায়ীত্বের কারণে এটি অতি মূল্যবান ধাতু হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আসছে সেই প্রাচীনকাল থেকেই। সোনা দিয়ে বিভিন্ন ধরনের অলঙ্কার তৈরির প্রথা এখনও সমানভাবে বিরাজমান রয়েছে।





আবিষ্কারের ইতিহাসঃ


ধারণা করা হয়, সোনা মানুষের আবিষ্কৃত প্রাচীনতম মৌল। এমনকি নব প্রস্তর যুগেও সোনার তৈরি দ্রব্যাদি ব্যবহৃত হতো। সে যুগের খননকৃত অনেক নিদর্শনে পাথরের জিনিসের সাথে এগুলোর অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। জার্মানির বিখ্যাত সমাজতত্ত্ববিদ কার্ল মার্ক্সও সোনাকে মানুষের আবিষ্কৃত প্রথম ধাতু হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। অপরিবর্তনীয় রুপ, সহজ বণ্টনযোগ্যতা এবং চকচকে প্রকৃতির জন্য এটি অনেক আগে থেকেই অর্থের প্রধান মানদণ্ড হিসেবে ব্যবহৃত হতো। সোনার সাথে পৃথিবীর অনেক বেদনা বিধুর ও ভয়ংকর কাহিনী জড়িত। সোনা অধিকারের লক্ষ্যে জাতিতে জাতিতে যুদ্ধ হয়েছে, প্রাণ হারিয়েছে অগণিত মানুষ। আবার সোনার মালিক হয়েও কেউ শান্তি পায়নি। কারণ পাওয়ার পরই এসে যেতো সোনা হারানোর ভয়। যখন থেকে মানুষ সমাজবদ্ধ হতে শিখেছে এবং ধীরে ধীরে সামাজিক শ্রেণীবিভাগের সূচনা হয়েছে তখন থেকেই মানুষ খনি থেকে সোনা উত্তোলন করতে শুরু করে। তখন থেকেই অলঙ্কার তৈরীতে সোনা ব্যবহৃত হয়ে আসছে। তখন সোনা বিশুদ্ধিকরণের পদ্ধতিগুলো মানুষের তেমন জানা ছিল না। এ কারণে তখন মূলত সোনা-রুপার সঙ্কর ধাতু তৈরি করা হতো যা অ্যাজেম নামে পরিচিত ছিল। এছাড়া সোনা-রুপার আরেকটি প্রাকৃতিক সঙ্কর ধাতু বিদ্যমান ছিল যার নাম ইলেকট্রুম

প্রাচীনকালের সকল জাতিতেই স্বর্ণের ব্যবহার ছিল। মিশরীয় সম্রাটদের দ্বারা নির্মিত পিরামিডগুলো খনন করে প্রচুর সোনার অলঙ্কার ও জিনিসপত্র উদ্ধার করা হয়েছে। অনেককাল ধরেই মিশরীয়রা সোনা নিয়ে গবেষণা করেছে। চতুর্থ থেকে ষোড়শ শতাব্দী পর্যন্ত কিমিয়াবিদরা সোনা অনুসন্ধানের আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন।  





দক্ষিণ ও মধ্য আমেরিকা বিজয়ের জন্য স্পেনীয়রা অভিযান পরিচালনা করেছিল। সেখানে ইউরোপীয় উপনিবেশ স্থাপনের পর প্রাচীন ইনকাতে সোনার প্রাচুর্য দেখে কিমিয়াবিদরা অভিভূত হয়েছিল। ইনকাদের কাছে সোনা ছিল গুপ্ত ধাতু তথা সূর্য দেবতার ধাতু। তাদের মন্দিরগুলোতে বিপুল পরিমাণ সোনা রক্ষিত থাকতো। ইনকাবাসীদের মহান নেতা আটাহুয়ালপাকে যখন স্পেনীয়রা বন্দী করে তখন ইনকারা তার মুক্তিপণ হিসেবে ৬০ ঘনমিটার সোনা দেয়ার প্রতিশ্রুতি করেছিল যা অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে। এতেও স্পেনীয় সেনানায়ক ফ্রান্সিস্‌কো পিজারো তাকে মুক্তি দেয়নি, বরং পণের অপেক্ষ‍া না করেই তাকে হত্যা করে। ইনকারা যখন এই হত্যার সংবাদ জানতে পারে তখন সেই বিপুল পরিমাণ সোনা বহন করে নিয়ে আসছিল ১১০০ লামা। তারা সোনাগুলো অ্যাজানগারের পর্বতে লুকিয়ে রাখে। কিন্তু তারা তাদের সম্পদ বেশিদিন লুকিয়ে রাখতে পারেনি। পেরুর সবচেয়ে সমৃদ্ধ নগরী কুজকো দখল করে স্পেনীয়রা সেখানের অনেক কিছু লুট করার পাশাপাশি সোনাও লুট করে।

১৬০০ সালে রাশিয়ার খনি থেকে সোনা উত্তোলন শুরু হয়। তবে এর পরিমাণ খুব বেশি ছিল না। ১৯০০ খ্রিষ্টাব্দের পর থেকে সেখানে সোনা উত্তোলনের পরিমাণ অনেকগুণ বেড়েছে





নামকরণ :


সোনার রাসায়নিক নাম Aurum যা লাতিন শব্দ Aurora থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে।






সোনার গঠন :     


নিউক্লিয়াস 79টি প্রোটন (লাল) এবং 118টি নিউট্রন (কমলা) নিয়ে গঠিত। 79 electrons (white) successively occupy available electron shells (rings) . স্বর্ণ হল গ্রুপ 11, পিরিয়ড 6 এবং পর্যায় সারণির ডি-ব্লকের একটি রূপান্তর ধাতু। এটির গলনাঙ্ক 1064 ডিগ্রি সেলসিয়াস।


















 **সোনা: বর্ণনা, গুণাবলী,এবং ব্যবহার**


সোনা হলো একটি রাসায়নিক উপাদান যার প্রতীক Au এবং পারমাণবিক সংখ্যা 79। এটি একটি উজ্জ্বল, হলুদ-সোনালী রঙের ধাতু যা খুব নমনীয় এবং টেকসই। সোনা অত্যন্ত বিরল এবং মূল্যবান, এবং এটি প্রায়শই অলঙ্কার, মুদ্রা, এবং অন্যান্য বস্তুর জন্য ব্যবহৃত হয়।


সোনা   ৭৯Auপরিচয়নামপ্রতীকসোনা, Auউচ্চারণ[sona]উপস্থিতিধাতব হলুদপর্যায় সারণীতে সোনা






**সোনা কোথায় পাওয়া যায়?**


সোনা পৃথিবীর ভূত্বকে খুবই বিরল, এবং এটি সাধারণত আকরিক আকারে পাওয়া যায়। সোনার আকরিকগুলি সাধারণত পাহাড়ের মধ্যে পাওয়া যায়, এবং এগুলি খনন করে সোনা উত্তোলন করা হয়।


**সোনা কীভাবে তৈরি হয়?**


সোনা প্রাকৃতিকভাবে পৃথিবীতে পাওয়া যায়, তাই এটি তৈরি করা যায় না। যাইহোক, সোনাকে বিভিন্ন আকারে গঠন করা যেতে পারে, যেমন পাত, তার, বা বার। এটি ধাতুবিদ্যা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে করা হয় যা সোনাকে গরম করে এবং পুনর্গঠন করে।


**সোনা কীভাবে ব্যবহার করা হয়?**


সোনা সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় অলঙ্কার তৈরিতে। এটি তার উজ্জ্বল রঙ এবং টেকসইতার জন্য একটি জনপ্রিয় পছন্দ। সোনাও প্রায়শই মুদ্রা, দাঁত, এবং অন্যান্য বস্তুর জন্য ব্যবহৃত হয়।


**বাংলাদেশে সোনা**


বাংলাদেশ একটি ছোট দেশ, তবে এটিতে সোনার কিছু খনি রয়েছে। ২০২২ সালে, বাংলাদেশ প্রায় ৫ টন সোনা উৎপাদন করেছিল। সোনা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, এবং এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ রপ্তানি পণ্য।





**সোনার গুণাবলী**


সোনা একটি বিরল, মূল্যবান, এবং নমনীয় ধাতু। এটি খুব টেকসই এবং এটি মরিচা ধরে না। সোনাও একটি ভাল তাপ এবং বৈদ্যুতিক পরিবাহক।



**সোনার ঝুঁকি**


সোনা উত্তোলন এবং পরিশোধন একটি বিপজ্জনক প্রক্রিয়া হতে পারে। খনির শ্রমিকরা মাটির ধস, বিষক্রিয়া, এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকিতে থাকে। সোনা পরিশোধন করার সময়, গরম ধাতব স্ল্যাশের সাথে কাজ করা একটি বড় ঝুঁকি।


**সোনা কেন এত দামি?**


সোনা তার বিরলতা, টেকসইতা, এবং সৌন্দর্যের জন্য মূল্যবান। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ হিসাবেও বিবেচিত হয়, কারণ এর মূল্য সাধারণত সময়ের সাথে সাথে বৃদ্ধি পায়।


**সোনা উত্তোলন এবং পরিশোধন**


সোনা উত্তোলন একটি দুটি-ধাপ প্রক্রিয়া। প্রথমে, আকরিক থেকে সোনা উত্তোলন করা হয়। এটি সাধারণত রাসায়নিক বা শারীরিক পদ্ধতি ব্যবহার করে করা হয়। দ্বিতীয় ধাপ হল সোনা পরিশোধন করা। এটি সাধারণত গলিত সোনা থেকে অপরিষ্কারতা অপসারণ করে করা হয়।


**বাংলাদেশে সোনার গুরুত্ব**


বাংলাদেশে সোনা একটি গুরুত্বপূর্ণ রপ্তানি পণ্য। ২০২২ সালে, সোনা বাংলাদেশের রপ্তানির প্রায় ৫% গঠন করেছিল। সোনা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটি উল্লেখযোগ্য অবদাবাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটি উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। বর্ণনা,



ভবিষ্যতে বাংলাদেশে সোনার গুরুত্ব 

 

সোনা একটি বিরল, মূল্যবান ধাতু যা পৃথিবীর ভূত্বকে খুবই সীমিত পরিমাণে পাওয়া যায়। বাংলাদেশে সোনা একটি গুরুত্বপূর্ণ রপ্তানি পণ্য। ২০২২ সালে, বাংলাদেশ প্রায় ৫ টন সোনা উৎপাদন করেছিল, যা মোট রপ্তানির প্রায় ৫% গঠন করেছিল।

বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য সোনা একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হতে পারে। সোনা উত্তোলন এবং পরিশোধন একটি বিপজ্জনক প্রক্রিয়া হতে পারে, তবে এটি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটি উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারে।

সোনার গুরুত্বের নিম্নলিখিত কারণগুলি রয়েছে:

  • রপ্তানি আয়ের উৎস: সোনা বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ রপ্তানি পণ্য। ২০২২ সালে, সোনা রপ্তানি থেকে বাংলাদেশ প্রায় ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছিল।
  • বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি: সোনা রপ্তানি থেকে প্রাপ্ত আয় বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে পারে।
  • কর্মসংস্থান সৃষ্টি: সোনা উত্তোলন এবং পরিশোধন শিল্পে অনেক কর্মসংস্থান তৈরি হতে পারে।


 



বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য সোনাকে আরও বেশি লাভজনক এবং টেকসইভাবে উত্তোলন এবং পরিশোধনের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নেওয়া যেতে পারে:

  • প্রযুক্তিগত উন্নয়ন: সোনা উত্তোলন এবং পরিশোধনের জন্য নতুন প্রযুক্তিগত উন্নয়ন অবশ্যই করা উচিত যাতে এই প্রক্রিয়াগুলি আরও দক্ষ এবং টেকসই হয়।
  • আইন এবং নীতিমালার সংস্কার: সোনা উত্তোলন এবং পরিশোধনের জন্য আরও বন্ধুত্বপূর্ণ আইন এবং নীতিমালা প্রণয়ন করা উচিত যাতে এই শিল্পটি আরও আকর্ষণীয় হয়।
  • পরিবেশগত নিয়ন্ত্রণ: সোনা উত্তোলন এবং পরিশোধন থেকে পরিবেশগত ক্ষতি কমাতে কঠোর পরিবেশগত নিয়ন্ত্রণ প্রয়োগ করা উচিত।

এই পদক্ষেপগুলির মাধ্যমে, বাংলাদেশ সোনাকে তার অর্থনীতির একটি শক্তিশালী উৎস হিসাবে গড়ে তুলতে পারে।

সোনার ভবিষ্যত



সোনার ভবিষ্যত উজ্জ্বল বলে মনে হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী অর্থনীতির বৃদ্ধি এবং বিনিয়োগকারীদের মধ্যে সোনার প্রতি ক্রমবর্ধমান আগ্রহের কারণে সোনার চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

বাংলাদেশের জন্য, সোনার ভবিষ্যতও উজ্জ্বল বলে মনে হচ্ছে। বাংলাদেশের ভূতাত্ত্বিক জরিপের মতে, বাংলাদেশে আরও অনেক সোনা রয়েছে যা এখনও উত্তোলন করা হয়নি।

এই সম্ভাব্য সোনার মজুদগুলি উত্তোলন করা হলে, এটি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটি উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারে।





       অনুসন্ধানী পদ্ধতি 




বিষয়: খনিজ পদার্থ সোনা


তথ্য সংগ্রহের উৎস:


বইপত্র: "খনিজ পদার্থবিদ্যা", "খনিজ সম্পদ", "সোনা: একটি ধাতুবিদ্যাগত দৃষ্টিভঙ্গি"

ওয়েবসাইট: "বিশ্ব খনিজ সংস্থা", "মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ", "বাংলাদেশ খনিজ ও তেল গ্যাস করপোরেশন"


ব্যক্তিগত সাক্ষাৎকার: খনিজবিদ, খনিজ প্রকৌশলী, সোনা ব্যবসায়ী



তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতি:


বইপত্র ও ওয়েবসাইট থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল অনলাইন অনুসন্ধানের মাধ্যমে।

ব্যক্তিগত সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়েছিল ফোন কল এবং ইমেলের মাধ্যমে।



ফলাফল:

সোনা একটি বিরল, মূল্যবান ধাতু যা পৃথিবীর ভূত্বকে খুবই সীমিত পরিমাণে পাওয়া যায়।

সোনা সাধারণত আকরিক আকারে পাওয়া যায়, যা খনন করে সোনা উত্তোলন করা হয়।

সোনা বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়, যার মধ্যে রয়েছে অলঙ্কার, মুদ্রা, দাঁত, এবং ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি।

বাংলাদেশে সোনা একটি গুরুত্বপূর্ণ রপ্তানি পণ্য।






উল্লেখ্য পয়েন্ট:


সোনার রাসায়নিক প্রতীক হল Au এবং পারমাণবিক সংখ্যা হল 79।

সোনা একটি নমনীয় এবং টেকসই ধাতু যা মরিচা ধরে না।

সোনা একটি ভাল তাপ এবং বৈদ্যুতিক পরিবাহক।

সোনা তার বিরলতা, টেকসইতা, এবং সৌন্দর্যের জন্য মূল্যবান।

সোনা উত্তোলন এবং পরিশোধন একটি বিপজ্জনক প্রক্রিয়া হতে পারে।

বাংলাদেশে সোনা উত্তোলনের জন্য কয়েকটি খনি রয়েছে।




অনুসন্ধানী পদ্ধতিতে প্রতিবেদন লেখার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা হয়েছিল:

বিষয়বস্তু: প্রতিবেদনের বিষয়বস্তু স্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছিল।

তথ্য সংগ্রহের উৎস: তথ্য সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন উৎস ব্যবহার করা হয়েছিল।

তথ্য সংগ্রহ: তথ্য সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছিল।

ফলাফল: প্রতিবেদনের ফলাফল স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্তভাবে উপস্থাপন করা হয়েছিল।



D

উপসংহার

সোনা একটি বিরল, মূল্যবান, এবং নমনীয় ধাতু যা বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ রপ্তানি পণ্য এবং বাংলাদেশের




লেখক :


দল :০৩

তাজবিউল ইসলাম তাজবি

সিভিলাভিশন স্কুল এন্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণীর শিক্ষার্থী

রোল:০৩

তারিখ :5/11/2023